কর্মজীবনের শুভকামনা জানিয়ে ইইই ২০ ও ২১ তম ব্যাচকে বিদায় জানালো সিকদার বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাস প্রতিনিধি// ১৪ নভেম্বর মঙ্গলবার জেড. এইচ. সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০ তম ও ২১ তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিদায় অনুষ্ঠানে ২০ তম ও ২১ তম ব্যাচের বিদায়ী শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. তালুকদার মো. লোকমান হাকিম।
উপাচার্য তার বক্তব্যে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের নতুন কর্ম জীবনের শুভকামনা জানান সেইসাথে আশাবাদ ব্যক্ত করেন কর্মক্ষেত্রে তার শিক্ষার্থীগণ ভালো অবস্থান তৈরি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম অর্জন বয়ে আনবেন।
বিদায় অনুষ্ঠানে ২০ তম ও ২১ তম ব্যাচের বিদায়ী শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. তালুকদার মো. লোকমান হাকিম।
উপাচার্য তার বক্তব্যে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের নতুন কর্ম জীবনের শুভকামনা জানান সেইসাথে আশাবাদ ব্যক্ত করেন কর্মক্ষেত্রে তার শিক্ষার্থীগণ ভালো অবস্থান তৈরি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম অর্জন বয়ে আনবেন।
তিনি আরো বলেন, “কোন বিদায় চিরস্থায়ী নয়, তা তো নতুনের শুরু। এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যাবার প্রক্রিয়া মাত্র। শিক্ষার্থীদের কর্মজীবনে সফলতা, শিক্ষকদের আনন্দ দেয়। বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ আর প্রযুক্তি মানেই ইলেকট্রনিক্সের ব্যবহার। এটি অপার সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জিত তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞানের যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে নিজের অবস্থান তৈরি করতে হবে।”
উক্ত আয়োজনে আরো উপস্থিত ছিলেন, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন মো. এমরান পারভেজ খান, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন ড. মুহাম্মদ জয়নুল আবেদিন, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. মাহমুদ আলম, ডেপুটি রেজিস্ট্রার খন্দকার তাহমিনা নিষাদ এলিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মো. ইমামুনুর রহমান, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহকারী অধ্যাপক সনেট কুমার সাহাসহ বিভাগের অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ এবং শিক্ষার্থীরা।
ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান সনেট কুমার সাহা তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, পড়াশোনা শেষে যাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে চাকরি করা তাদের উদ্দেশ্যে বলি এক বছরের বেতন তোমার বিভিন্ন দক্ষতা বৃদ্ধিতে করবে। নিজের পিছেনে যত বিনিয়োগ করতে পারবে তোমার ভবিষ্যত উজ্জ্বল হবে৷
যারা বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে চাও তারা আইইএলটিএস এ ভালো স্কোর অর্জন করে রাখতে পারো।
কর্মজীবনে আপনার শিক্ষার্থীগণ কতটা প্রস্তুত এমন প্রশ্নের উত্তরে ইইই বিভাগের চেয়ারম্যান বলেন, শিক্ষা জীবনে আমার শিক্ষার্থীগণ বিদ্যুৎ প্লান্ট, ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং, ইলেক্ট্রিক্যাল সাবস্টেশন এবং বিটিসিএল এ সরাসরি প্রশিক্ষনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। আমাদের অনেক শিক্ষার্থী দেশের পাওয়ার সেক্টরে তাদের দক্ষতার প্রমান দিচ্ছে। দেশের পাওয়ার সেক্টরে অভিনব ভুমিকা রাখার জন্য আমাদের শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করে তোলছি।
সংবাদ সম্পর্কে আপনার মতামত